প্রফেসর বিমল চন্দ্র দাস
অধ্যক্ষ
অধ্যক্ষের বানী : মহাকালের করাল গ্রাসে একদিন সবকিছুই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়; তথাপি আমরা মানুষেরা প্রাসাদ তৈরি করি, প্রাগ্রসর সমাজ বিনির্মাণের জন্য ঘাম ঝরাই; কারণ তা আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই করতে হয় …
সরকারি তোলারাম কলেজের ইতিবৃত্ত
বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাস পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, নারায়ণগঞ্জ বৌদ্ধ-হিন্দু-পাঠান-মোঘলের পদস্পর্শে নগর সভ্যতাই পদার্পণ করেছে। ইংরেজ কর্মচারি ‘ ভিখন লাল ঠাকুর’ মনিবদের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের উপঢৌকন হিসেবে এই এলাকার কিছু অংশের ভোগসত্ব লাভ করেছিলেন। ধর্মপরায়ন এই মনীষী লক্ষ্মী নারায়ণয়ের আখরা নামের মন্দিরে নারায়াণ বিগ্রহ প্রতিস্থাপন করেছিলেন। এই আখড়া ও মন্দিরকেঘিরে একটি ‘গঞ্জ’ তৈরি হয়েছিল।
কালের বিবর্তনে গঞ্জের প্রভাবে একসময় জায়গাটির নামকরণ হয় ‘নারায়ণগঞ্জ’। পাট এবং পৃথিবী বিখ্যাত মসলিন কাপড়ের বদৌলতে বিদেশিদের আনাগোনায় নারায়ণগঞ্জ দিনরাত কর্মচঞ্চল থাকত। শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠা নারায়ণগঞ্জ শহর প্রথম থেকেই ধন-সম্পদে পূর্ণ ছিল। সম্পদের মোহে এই শহরের সবাই যখন ব্যবসা-বাণিজ্যে মশগুল, তখন একান্ত-মনে বিদ্যার আলো বিস্তারের চিন্তায় ব্যস্ত বাবু খগেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। বিস্তারিত…
প্রফেসর মোঃ শহীদুল ইসলাম
উপাধ্যক্ষ
মহাকালের অবিরাম গতিতে অনেক কিছুই একদিন বিলীন হয়ে যায়। তবু মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রা কখনো থেমে থাকে না। আমরা স্বপ্ন দেখি, সমাজ গঠনে শ্রম ঢালি, কারণ এই প্রচেষ্টাই আমাদের অস্তিত্বকে বহমান রাখে। সবকিছু হারিয়ে গেলেও মানুষের সৃষ্টিশীলতা, জ্ঞানচর্চা এবং উন্নয়নের ধারা অনবরত এগিয়ে চলে—এটাই মানবজাতির শক্তি।
Notice Board
27Feb, 2024
আমাদের সম্পাদিত কাজ
১ . পরিকল্পিতভাবে শ্রেণীপাঠদানের জন্য একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর বিষয়ভিত্তিক বার্ষিক পাঠ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে এবং পুস্তক আকারে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
২. কলেজের সকল বিভাগে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
৩. সমস্ত কলেজ ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে।
আমাদের ভব্যিষৎ পরিকল্পনা
১ . বার্ষিক পাঠ পরিকল্পনা অনুসারে মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট এর মাধ্যমে সকল শ্রেণীর পাঠদান নিশ্চির করা
২. যথাসময়ে কলেজের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা গ্রহণ ও রেজাল্টকার্ড এর মাধ্যমে ফলাফল প্রদান।
৩. অভিভাবক সমাবেশ এর আয়োজন করা।
৪. জঙ্গিবাদ বিরোধী সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন করা।






